প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

হাওড়াঞ্চল হিসেবে চিরপরিচিত ভৌগোলিক একটি নাম সুনামগঞ্জ। সেই সুনামগঞ্জ জেলার অন্তর্গত শিল্পনগরী ছাতকের সুরমা নদীর উত্তরপার্শ্বে নোয়ারাই ইউনিয়নে অবস্থিত। ছাতক শহর হতে ছাতক থেকে প্রায় ৪কি:মি: দূরে বাংলা বাজার যাবার রাস্তার উত্তর পাশেই অবস্থিত।

১৯৯০সাল থেকে অত্র মাদরাসাটি অত্র এলাকায় দরিদ্র, ঝড়েপড়া ও মেধাবি শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান কার্যক্রম অব্যাহত রেখে আসছে। ২০০৮ শিক্ষাবর্ষে সরকারের শিক্ষা সম্প্রসারননীতির আওতায় অগ্রসরমাণ বিদ্যালয় হিসেবে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বন্দরগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা।প্রথম ব্যাচেরছাত্র-ছাত্রীরা ২০১০সালে দাখিলপরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেও সাফল্যতা অর্জন করে।

প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই প্রতিষ্ঠানটি জুনিয়র বৃত্তি ও বিভিন্ন পাবলিকপরীক্ষায় মেধাস্থানসহ বরাবরই অত্যন্ত ভাল ফলাফল করে আসছে।

 

প্রতিষ্ঠানটির ভৌত অবকাঠামো নিম্নরুপঃ

১টি টিনসেড ও ১টি পাঁকা একাডেমিক ভবন। যার আয়তন ৩হাজার ৭৫০বর্গফুট।

বর্তমান ছাত্র-ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যা: ৪৪০ জন।

শিক্ষক/শিক্ষিকা: ১৪জন শিক্ষক কর্মরত(খন্ডকালীন সহ)।

 

প্রতিষ্ঠালগ্ন : এলাকার শিক্ষানুরাগী ও বিশিষ্ট মুরব্বীয়ানদের তত্বাবধায়নে ১৯৯০ইং সনে প্রতিষ্ঠা লাভ করে বন্দরগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা। যা অদ্যাবধি পর্যন্ত দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের আলোক প্রদানে নিরলশভাবে প্রচেষ্ঠা করে যাচ্ছে।

 

প্রতিষ্ঠান পরিচিতি

নাম :বন্দরগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা।

প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৯০খ্রিষ্টাব্দ (০১.০১.১৯৯০)

ক্লাসের সময় : সকাল ১০ টা থেকে ৪ টা।

শ্রেণী : ১ম শ্রেণি থেকে দশম

 

পোষাক: আকাশি পাঞ্জাবী ও সাদা পায়জামা।

ছাত্রীদের প্রথম-পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত আকাশি জামা, সাদা সেলোয়ার, সাদা ওড়না, স্কার্প।

ষষ্ট থেকে দশম পর্যন্ত  কালো বোরকা, সাদা ওড়না, স্কার্প।

 

কক্ষ সংখ্যা :১৪ টি।

অফিস কক্ষ : ০১টি।

শিক্ষক মিলনায়তন : ০১টি।

লাইব্রেরী : ০১টি।

ছাত্রী মিলনায়তন : ০১টি।

 


দাতা ও দাতা সদস্যগণের তালিকা :

 

হাজী মোঃ আছমত আলী, ভূমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা দাতা সদস্য

মোছাঃ শাহেরা বেগম

সুলেমান আলী

মোঃ আফছর আলী

মোঃ মোশাহিদ আলী

মৃত আয়মনা বিবি

হাজী মনতাজ মিয়া তালুকদার

হাজী আবুল বশর

জুবেদা খাতুন

মোঃ আশীকুর রহমান

হাজী মোঃ হাছমত উল্লাহ